শীর্ষ ৫ ব্রোকারেজ হাউজ ➳ Top Brokerage House
বাংলাদেশে শেয়ারবাজার বিনিয়োগের জন্য শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজগুলো খুঁজুন। ট্রেডিং ও পোর্টফোলিও পরিচালনার জন্য বিশ্বস্ত নাম।
এই ওয়েবসাইট বাংলাদেশের সর্ব প্রথম স্টক মার্কেট সম্পর্কিত একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইট। আপনার বিনিয়োগকে সমৃদ্ধ করতে স্টক মার্কেট বিনিয়োগ গাইড অনুসন্ধান করুন। স্টক বাজারের মৌলিক ধারণা, বিনিয়োগ কৌশল, এবং সফল বিনিয়োগের জন্য কার্যকর টিপস শিখুন। আজই আপনার স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ শুরু করুন!
বাংলাদেশে শেয়ারবাজার বিনিয়োগের জন্য শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজগুলো খুঁজুন। ট্রেডিং ও পোর্টফোলিও পরিচালনার জন্য বিশ্বস্ত নাম।
আপনার স্মার্টফোন থেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশে সেরা ট্রেডিং অ্যাপস সম্পর্কে জানুন।
নতুন বিনিয়োগকারীদের জন্য সহজ ধাপে কিভাবে বাংলাদেশে স্টক কিনবেন ও বিক্রি করবেন তা জানুন।
বাংলাদেশে সেরা স্টক খুঁজছেন? বৃদ্ধি ও লাভের জন্য শীর্ষ কর্মক্ষম স্টক এবং বিনিয়োগ কৌশল আবিষ্কার করুন।
ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে শেয়ার বাজারের লেনদেন হালাল বা হারাম হওয়া নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। অনেক বিনিয়োগকারী এটিকে হালাল মনে করেন, যেখানে অন্যরা এর বিপরীতে মত দেন। শেয়ার বাজারের বিভিন্ন শর্ত এবং শেয়ার কেনাবেচার নৈতিকতা নির্ভর করে ইসলামী শরীয়তের নির্দেশনার ওপর।
শেয়ার বাজার বা স্টক মার্কেট হল এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড, ডিবেঞ্চার এবং সরকারি ও প্রাইভেট বন্ডের লেনদেন করা হয়। আমাদের দেশে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (Dhaka Stock Exchange) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (Chittagong Stock Exchange) এই দুইটি প্রধান শেয়ার বাজার রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের বৃহত্তম শেয়ার বাজার, যা কোম্পানি আইন ১৯৯৪ এর অধীনে নিবন্ধিত একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচালিত হয়। এখানে বিভিন্ন সেক্টরের কোম্পানি যেমন ব্যাংকিং, ইঞ্জিনিয়ারিং, ফিনান্সিয়াল এবং শক্তি সেক্টরের শেয়ার কেনাবেচা হয়।
বাংলাদেশে দুইটি শেয়ার বাজার রয়েছে:ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (DSE) - বাংলাদেশের প্রধান এবং বৃহত্তম শেয়ার বাজার, যা ঢাকার মতিঝিলে অবস্থিত। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (CSE) - দ্বিতীয় বৃহত্তম শেয়ার বাজার, যা ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
শেয়ার বাজার সূচক হল এমন একটি পরিমাপক যা বাজারের সামগ্রিক অবস্থা নির্দেশ করে। এটি বাজারের উত্থান-পতন এবং লেনদেনের গতিপথ বোঝায়। বাজারের গুরুত্বপূর্ণ শেয়ারগুলোর মূল্য পরিবর্তনের ভিত্তিতে সূচক পরিবর্তিত হয়।
দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সঠিক সময়ে এবং মৌলিকভাবে শক্তিশালী কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ। বাজার বিশ্লেষণ, কোম্পানির ব্যালেন্স শিট, ইপিএস (EPS), এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক সূচক বিশ্লেষণ করা উচিত। গবেষণায় দেখা গেছে যে, দীর্ঘমেয়াদে মৌলিকভাবে শক্তিশালী কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ লাভজনক হয়।
বাংলাদেশের ব্রোকারেজ হাউজগুলো সাধারণত বিও (BO) হিসাব খোলার জন্য ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত ফি নিয়ে থাকে। অনলাইনে বিও অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে ফি প্রায় ৪৫০ টাকা হতে পারে।
বিনিয়োগের জন্য একটি জনপ্রিয় বই হচ্ছে "The Intelligent Investor"। লেখক Benjamin Graham এই বইতে বিনিয়োগের মৌলিক বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করেছেন, যা দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
কোনো কোম্পানির শেয়ার কেনার আগে তার বার্ষিক রিপোর্ট, ইপিএস (EPS), বাজারে অবস্থান এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য বিশ্লেষণ করা উচিত। এছাড়া কোম্পানির আয়-ব্যয় এবং ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনাও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।
শেয়ার বাজারে সাধারণত শেয়ার কেনাবেচা মার্কেট লটে হয়। কিন্তু যখন কোনো বিনিয়োগকারী মার্কেট লটের চেয়ে কম শেয়ার কিনে বা পায়, তখন সেটিকে অড লট বলে। এটি সাধারণত বোনাস শেয়ার বা অধিকার ইস্যুর মাধ্যমে তৈরি হয়।
সার্কিট ব্রেকার একটি নির্ধারিত ব্যবস্থা যা বাজারের অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক হয়। যখন একটি শেয়ারের মূল্য নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করে, তখন সার্কিট ব্রেকার সক্রিয় হয় এবং ওই শেয়ারের লেনদেন সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়। এটি বাজারের অত্যধিক ওঠানামা রোধ করে।